টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট-অনলাইনে আয় করার ওয়েবসাইট

ওয়াইসেন্স (YSense বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাথে কাজ করে এবং তাদের বিভিন্ন পণ্য সম্পর্কে সমীক্ষা করতে সাহায্য করে। এখানে আপনাকে ইউসার-ফ্রেন্ডলিনেস, ডিসাইন, রঙ, ইত্যাদি সম্পর্কে নানান ধরণের প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়৷ এমনকি, ভবিষ্যতে কোম্পানির দ্বারা প্রকাশিত পণ্যগুলোকে প্রভাবিত করতে আপনার হাত থাকতে পারে৷

আপনি Fiverr প্রোফাইল ও বিবরণগুলো ভালভাবে তৈরী করার অপশন পাবেন। আপনি ফাইভারে সরাসরি ক্লায়েন্টদের সাথে কথোপকথন করে তাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন।

ফাইভারে ফ্রীলান্সারদের নিযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি। খুব সুন্দরভাবে এখানে প্রোফাইল তৈরী ও হাইলাইট করা যায়। ফাইভারে প্রায় ৫০০-ওরও বেশি জীবিকার জন্যে অ্যাপ্লাই করা সম্ভব।

যেহেতু অনেক মানুষই ফাইভার থেকে টাকা ইনকাম করার পথ খুঁজছেন। তাই এখানে অনেক কম টাকার বিনিময়ে ফ্রিল্যান্সদের কাজ করে থাকতে হয়। সেই জন্যেই আপনাকে আপনার অর্থের চাহিদার সাথে মিলছে এমন ক্লায়েন্টদের প্রজেক্ট ধরতে হবে।

আপওয়ার্ক ফ্রীলান্স ওয়ার্কারদের জন্যে বিভিন্ন ধরণের কনটেন্ট রাইটিং, ডিজাইনিং ও সোশ্যাল মিডিয়া সংক্রান্ত কাজের প্রজেক্ট অফার করা হয়ে থাকে।

Upwork ওয়েবসাইটটি আপনার কাজের বিনিময়ে ৫ থেকে ২০% পর্যন্ত কমিশন নিতে পারে। তবে, এখানে আপনি যত বেশি অর্থ উপার্জন করবেন, কমিশনের পরিমাণ ততই কমতে থাকে।

আপওয়ার্ক এতটাই জনপ্রিয় যে এখানে প্রচুর প্রতিযোগিতা রয়েছে। সেক্ষেত্রে, এই সাইটে যারা নতুন তাদের জন্য এই ওয়েবসাইটটি প্রতিযোগিতা অসুবিধাজনক হতে পারে।

এখানে আপনি বিনামূল্যে ছবি আপলোড করতে পারেন। সাটারস্টকের সাথে কাজ করা বেশ সহজ আর সময়ের সাথে বেশ লাভজনকও বটে। প্রতিটি ফটোগ্রাফ ডাউনলোডের জন্য আপনার ফটোগুলো স্টক পায়। সেই অনুযায়ী আপনি একটি রয়্যালটি পান এবং এর থেকে আপনার অর্থ উপার্জন হয়।

সাটারস্টক ওয়েবসাইটটি আপনার সৃজনশীলতা কপিরাইট নিয়ে যথেষ্ট দায়িত্ববান।

সাটারস্টক আপনাকে আমেরিকান ডলারে পেমেন্ট করা হয়। এরজন্যে বাধ্যতামূলকভাবে আপনাকে একটি আমেরিকান ডলারের একাউন্ট খুলতে হবে।

কোনো ধরনের তৃতীয় ব্যক্তির হস্তক্ষেপ ছাড়াই এটি ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সরাসরি সংযোগের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।

এখানে খুব সহজেই বিশ্বস্ত অ্যাফিলিয়েট, মার্কেটিং, ব্লগ, কনটেন্ট রাইটিং ইত্যাদির মতো ক্রয় ও বিক্রয় করার জন্য বিভিন্ন অনলাইন পরিষেবা পাওয়া যায়।

ডিজিটাল মার্কেট ওয়েবসাইটটির পরিষেবাগুলো অনেকটাই ব্যয়সাপেক্ষ। এখান থেকে পরিষেবা নিতে গেলে একটু বেশি পরিমাণ অর্থ খরচ করতে হয়।

আপনাকে মার্চ বাই আমাজন ইন্ডিয়াকে বোঝাতে হবে যে, আপনার কাছে উচ্চ-মানের প্রয়োজনীয় ডিজাইন দক্ষতা রয়েছে ও আপনি চাহিদা অনুযায়ী প্রিন্টের ব্যবসা চালাতে সক্ষম।যেহেতু, এটি একটি ভিজ্যুয়াল প্ল্যাটফর্ম। তাই আপনাকে আপনার ডিজাইনগুলোকে সর্বোচ্চ মানের করে তুলতে হবে।আপনি যদি গ্রাফিক ডিজাইনার না হন, তবে আপনাকে তা শিখতে হবে বা ফ্রিল্যান্স ডিজাইনার নিয়োগ করতে হবে।

আপনি থ্রেডবাস্কেটের মতো প্ল্যাটফর্ম থেকে লাইসেন্সকৃত ডিজাইনের উৎস বেছে নিতে পারেন। এখানে এমন ডিজাইন থাকে, যা মার্চ বাই অ্যামাজনের মতো যেকোনো প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড প্ল্যাটফর্মে ব্যবহার করা যেতে পারে।তবে, সমস্ত ডিজাইনগুলো ক্রিয়েটিভ, আকর্ষণীয়, উচ্চ-মানের হতে হবে। আপনি যদি একবার একই ডিজাইনগুলো কিনলে, আপনি এর লাইসেন্সও পাবেন। তবে, আপনি যে ডিজাইনগুলো করবেন, তা যেকোনো একটি নির্দিষ্ট ধারার হতে হবে।

ভারতের অনেক ব্যবহারকারীর জন্য সম্ভবত সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জটি হল এর পেমেন্টে সিস্টেম। এখানে, আপনার পেমেন্ট পাওয়ার জন্যে Payoneer-এর একাউন্ট খুলতে হবে। মার্চ বাই আমাজন আপনার পেমেন্ট আমেরিকান ডলারে করে থাকে।